বিবরণ
তন্ত্রে কালীর নয়টি রূপ স্বীকৃত। দক্ষিণাকালী আদ্যা, ভদ্রকালী দ্বিতীয়া, শ্মশানকালী তৃতীয়া, কালকালী চতুর্থী, পঞ্চমী গুহ্যকালী, ষষ্ঠী কামকলাকালী, ধনকালিকা সপ্তমী, সিদ্ধকালী অষ্টমী, নবমী চণ্ডিকাকালিকা। মহামাতৃকা কালীর নানান রূপারূপের আলোচনার সঙ্গে সঙ্গে এই বইতে ক্ষেত্রসমীক্ষার মাধ্যমে উঠে এসেছে অতীত ও বর্তমান কালের তান্ত্রিক সাধক - সাধিকাদের নিজের নিজের সাধন অভিজ্ঞতার নানান গুহ্যবৃত্তান্ত। সেই সঙ্গে নবদ্বীপের সাধকচূড়ামণি কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশের সাধকজীবন ও সাধন পরম্পরারও এক অজানা উপাখ্যান। যার ভেতর রয়েছে হরেক অচেনা তথ্য ও ইতিহাস আশ্রিত কাহিনির সমাবেশ। সব মিলিয়ে এই বইতে রইল মহামাতৃকা কালী ও কালী সাধনায় নানান অতীন্দ্রিয় অনুভূতির ধারক - বাহক শ্মশানচারী, ভৈরব - ভৈরবী, সাধু - তান্ত্রিকদের মৌলিক শ্রুতলিপির বেশ কিছু অত্যাশ্চর্য আখ্যান। যা পাঠককে নতুন এক জগতের সম্মুখে দাঁড় করিয়ে দেবে।